আমাদের সম্পর্কে
সালটা ২০২০। মার্চের শেষদিকে দেশে শুরু হয় লকডাউন। কোটি কোটি মানুষ ঘরবন্দি হয়ে পড়ে বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে। এ যেন ছিল রবের পক্ষ থেকে আপন নীড়ে ফিরে আসার এক বিশেষ বার্তা। নিঃসন্দেহে এমন অবসর সময় আল্লাহর পক্ষ থেকে এক নিয়ামত, যদি সেটিকে সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায়।
কিন্তু বাস্তবতা হলো, হাতের মুঠোফোন তো সময় নষ্ট করার মেশিন। অথচ এই প্রযুক্তিকে যদি ভালো কাজে ব্যবহার করা যেত তাহলে তা হতো এক বড় অর্জন। ঘরে বসে বসে ফোন গুতিয়ে সময়গুলো অলসতার সাথে ব্যয় না করে মানুষগুলো যদি কুরআনের তিলাওয়াতটা শুধরে নিতে সচেষ্ট হতো তাহলে তা কতই না উত্তম হতো। কিন্তু সরাসরি শিক্ষকের কাছে যাওয়া সেই লকডাউনে সম্ভব ছিল না। তখনই ভাবোদয় হলো যে, অনলাইনের সদ্ব্যবহারের এখনই মোক্ষম সময়। সেই ভাবনা থেকেই ইনবাতের পথচলা শুরু।
আজ, পাঁচ বছর পেরিয়ে ইনবাত আজ এক বটবৃক্ষের মতো দাঁড়িয়ে জ্ঞানের ছায়া দিয়ে যাচ্ছে হাজারো শিক্ষার্থীর মাঝে। শুধু একটি একাডেমি নয়, সময়ের সাথে ইনবাত গ্রুপের অধীনে গড়ে উঠেছে একাধিক শাখা ও প্রকল্প উম্মাহর খেদমতের লক্ষ্যে।
যদিও আমাদের কার্যক্রমের মূলভিত্তি হলো কুরআনের তাজউইদ শিক্ষা, তবে এর বাইরেও রয়েছে নানা উদ্যোগ। এর মধ্যে আছে:
অনলাইন একাডেমীর মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ইলম শিক্ষা
গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী বই প্রকাশনা
দাতব্য প্রকল্পের মাধ্যমে অতি সাধারণদের নিকট দ্বীনের কাজ ছড়িয়ে দেয়া
রুকইয়া ও হিজামা সেবা
ইসলামী মনোবিজ্ঞানভিত্তিক সহায়তা ইত্যাদি
আমরা কাজ করি উম্মাহর কল্যাণে, উম্মাহর ঐক্যের উদ্দেশ্যে। তাই ইনবাতের দরজা সবার জন্য উন্মুক্ত। আমাদের লক্ষ্য হতে প্রতিটি ঘরে ঘরে কুরআনের নূর পৌছে দেয়া, যাতে প্রতিটি অন্তরে হয় ঈমানের অঙ্কুরোদ্গম।
আমাদের চালিকাশক্তি




জান্নাতুল মাওয়া

শারমিন আক্তার

মাহ্জাবীন আলমগীর

হিমেল ইবনে খালীল

তারেক মাহমুদ

আসিব হোসেন

নুসরাত আশা

মিথিলা রহমান
















